প্রতীকী ছবি।
অনেকেই শোল মাছের ভুনা খেতে পছন্দ করেন। তাঁদের জন্য আমাদের আজকের এই রেসিপি। এই রান্নার বিশেষত্ব হলো শোল মাছের কাঁটা ছাড়ানো হয়েছে আর চামড়াও ফেলে দেওয়া হয়েছে। যাঁদের রক্তশূন্যতা রয়েছে, তাঁরা শোল মাছ খেতে পারেন। কারণ, এতে ফসফরাস রয়েছে।
শোল মাছের ভুনা তৈরির প্রক্রিয়া দেওয়া হয়েছে। রেসিপি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী রাহিমা সুলতানা রিতা। সঙ্গে ছিলেন পুষ্টিবিদ নুসরাত জাহান। আসুন, আমরা জেনে নিই বাসায় সহজে শোল মাছের ভুনা রান্নার পদ্ধতি। সেই সঙ্গে জেনে নেব এর পুষ্টিগুণাগুণ সম্পর্কেও। তার আগে চলুন দেখে নিই কী কী উপকরণ লাগবে—
উপকরণ
১. পরিমাণমতো তেল
২. তিন টেবিল চামচ পেঁয়াজকুচি
৩. পরিমাণমতো পানি
৪. এক টেবিল চামচ মরিচের গুঁড়ো
৫. আধা চা চামচ হলুদের গুঁড়ো
৬. এক চা চামচ আদা বাটা
৭. আধা চা চামচ ধনিয়া গুঁড়ো
৮. আধা চা চামচ জিরার গুঁড়ো
৯. এক চা চামচ রসুন বাটা
১০. দুই টেবিল চামচ পেঁয়াজ বাটা
১১. স্বাদমতো লবণ
১২. একটি শোল মাছ
১৩. এক কাপ পেঁয়াজ কিউব
১৪. এক কাপ টমেটো কিউব
১৫. তিন টেবিল চামচ কাঁচামরিচ ফালি
১৬. দুই টেবিল চামচ ধনেপাতাকুচি
প্রস্তুত প্রণালি
প্রথমে ফ্রাইপ্যানে তেল দিন। এতে পেঁয়াজকুচি দিয়ে ভাজতে থাকুন। বাটিতে পানি, মরিচের গুঁড়ো, হলুদের গুঁড়ো, আদা বাটা, ধনিয়া গুঁড়ো, জিরার গুঁড়ো, রসুন বাটা ও পেঁয়াজ বাটা দিয়ে ফ্রাইপ্যানে ঢেলে দিন। এবার পানি ও লবণ দিয়ে ভালো করে কষান। কষানো হলে পেঁয়াজ কিউব, টমেটো কিউব ও মরিচের গুঁড়ো দিয়ে ঢেকে রান্না করুন।
রান্না হয়ে গেলে কাঁচামরিচ ফালি ও ধনেপাতাকুচি দিয়ে নামিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার শোল মাছের ভুনা। এ রেসিপিটি সহজে তৈরি করতে ও রন্ধন প্রণালি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে উপর্যুক্ত ভিডিওটিতে ক্লিক করুন।